Monday, August 25, 2014

কখন যৌন মিলনের জন্য পাগল হয়ে ওঠে মেয়েরা? (ভিডিও সহ)



১. মেয়েদের যৌন চাহিদা ছেলেদের ৪ ভাগের এক ভাগ। কিশোরী এবং টিনেজার মেয়েদের যৌন ইচ্ছা সবচেয়ে বেশী। ১৮ বছরের পর থেকে মেয়েদের যৌন চাহিদা কমতে থাকে, ৩০ এর পরে ভালই কমে যায়।
২. ২৫ এর উর্দ্ধ মেয়েরা স্বামীর প্রয়োজনে যৌনকর্ম করে ঠিকই কিন্তু একজন মেয়ে মাসের পর মাস যৌনকর্ম না করে থাকতে পারে কোন সমস্যা ছাড়া।
৩. মেয়েরা রোমান্টিক কাজকর্ম যৌনকর্ম চেয়ে অনেক বেশী পছন্দকরে। বেশীরভাগ মেয়ে গল্পগুজব হৈ হুল্লোর করে যৌনকর্মর চেয়ে বেশী মজা পায়।
৪. মেয়েরা অর্গ্যাজম করে ভগাংকুরের মাধ্যমে, মেয়েদের অর্গ্যাজমে কোন বীর্য বের হয় না। তবে পেটে প্রস্রাব থাকলে উত্তেজনায় বের হয়ে যেতে পারে মেয়েদের”বীর্যপাত” বলে কিছু নেই। কেউ যদি দাবী করে তাহলে সে মিথ্যা বলছে।
৫. ভগাংকুরের মাধ্যমে অর্গ্যাজমের জন্য সেক্সের কোন দরকার নেই।
৬. যোনিতে পেনিস ঢুকালে মেয়েরা মজা পায় ঠিকই কিন্তু অর্গ্যাজম হওয়ার সম্ভাবনা ১% এর চেয়েও কম।
৭. লম্বা পেনিসের চেয়ে মোটা পেনিসে মজাবেশী। লম্বা পেনিসে বেশীরভাগ মেয়ে ব্যাথা পায়।
৮. মেয়েদের যোনির সামান্য ভেতরেই খাজ কাটা গ্রুভ থাকে, পেনিসের নাড়াচাড়ায় ঐসব খাজ থেকে মজা তৈরী হয়। এজন্য বড় পেনিসের দরকার হয় না।বাচ্চা ছেলের পেনিসও এই মজা দিতে পারে। অনেক ছেলে কিংবা মেয়েরা চায় বিপরীত লিংঙ্গের মানুষটি তার সাথে মিলিত হোক। কিন্তু কিভাবে ?

Wednesday, August 20, 2014

গর্ভধারণ ঠেকাতে করতে হবে ব্রেস্ট ফিডিং


অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ প্রতিরোধে ব্রেস্ট ফিডিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তাই বুকের দুধ শুধু নবজাতকেরই নয় মায়েরও অনেক সুফল বয়ে আনে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নবজাতককে বুকের দুধ পান করালে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ প্রতিরোধও সম্ভব।
বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, সন্তানকে বুকের দুধ পান করালে মায়ের ডিম্ব অকার্যকর হয়ে প্রাকৃতিক উপায়েই জন্ম নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। যদি একজন মা নিয়মিত তার বাচ্চাকে বুকের দুধ পান করান তবে তার শরীরে প্রোজেস্ট্রনসহ বেশ কিছু হরমোন নিঃসরনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ফলে তিনি সাময়িকভাবে গর্ভধারণের হাত থেকে রেহাই পান।
সম্প্রতি, ব্রিটেনের পরিবার পরিকল্পনা অ্যসোসিয়েশন জানিয়েছে, এই পদ্ধতি ৯৮ শতাংশ পর্যন্ত কার্যকরী। তবে এক্ষেত্রে মাকে শিশুর ৬ মাস বয়স পর্যন্ত রাতসহ কয়েক ঘণ্টা পরপর বুকের দুধ দিতে হবে।
এছাড়া মা-শিশুর মধ্যে মানসিক সম্পর্ক স্থাপনে মাতৃদুগ্ধের ভূমিকা অনস্বীকার্য। সঠিক নিয়ম ও পর্যাপ্ত দুগ্ধ দান মাকে স্তন ক্যান্সারের হাত থেকেও রক্ষা করে। শিশুকে দুধ পান করালে গর্ভবতী অবস্থায় জমে থাকা অতিরিক্ত মেদ কমে যায় এবং সুন্দর দেহ সৌষ্ঠব গড়ে উঠে।
দুগ্ধপান করালে অক্সিটোসিন হরমোন নিঃসৃত হয়, যা জনন অঙ্গগুলোকে প্রাক-গর্ভবতী অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। মাতৃদুগ্ধে প্রচুর পরিমাণে জীবাণু বিরোধী পদার্থ যেমন- মেক্রোফেজ, লিম্ফোসাইট, ইমিউনোগ্লোবিন, লাইসোজাইমস, লেক্টোফেরিন ইত্যাদি থাকে; যা ডায়রিয়া, শ্বসনতন্ত্রের রোগ ও অন্ত্রের রোগ প্রতিরোধ করতে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, পশ্চিমা মায়েরা বাচ্চাকে নিবিড়ভাবে বুকের দুধ দেন না। ফলে যদি তারা জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি গ্রহণ না করেন তবে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ করতে পারে। কিন্তু বাচ্চা হওয়ার পরপরই জন্ম নিয়ন্ত্রণের কৃত্রিম পদ্ধতি গ্রহণ করা সবসময় ঠিক নয়। তাই ব্রেস্ট ফিডিং দরকার। এছাড়া ব্রেস্ট ফিডিং পরবর্তীতে পরিকল্পনামাফিক গর্ভধারণেও সহায়তা করে।

কৌশল জানলে ব্রেষ্ট সেক্স করেই পেতে পারেন চরম পুলক!


অনেক ছেলেই জানেন না সঠিক নিয়মে মেয়েদের দুধ কিভাবে চোষা এবং টেপা যায়।অথচ শুধুমাত্র দুধে হাত এবং মুখ চালিয়ে একটি মেয়েকে ১০০% কাবু করে ফেলতে পারেন।ব্রেস্ট, মেয়েদের শরীরের আকর্ষনীয় অংশ গুলোর মাঝে একটি।সেক্সের সময় এটাকে আদর না করলে তো হয়ই না। সেই ব্রেস্টকে স্পর্শ করার সময় কিছু জিনিস খেয়াল রাখা উচিত। প্রত্যেক মেয়েরই তার ব্রেস্ট নিয়ে আলাদা কিছু চাওয়া থাকে। সেই চাহিদা গুলো কিভাবে পূরণ করবেন তা নিয়েই কিছু টিপস দেওয়া হলঃ
১/ কারো ব্রেস্ট বড় কারও বা ছোট। সে হিসাবে ব্রেস্টের স্যাটিস্ফেকশন ও আলাদা হয়। সাধারনত স্বাভাবিকের চেয়ে একটু বড় ব্রেস্টগুলো সেন্সিটিভ কম হয়, ছোট ব্রেস্টের তুলনায়। এসব ব্রেস্ট সাইড দিয়ে, জিহবা দিয়ে, এবং হাত দিয়ে টিপে আদর করা উচিত। এছাড়া হাল্কা কামড় ও দেওয়া যায়। সাধারনত এসব ব্রেস্ট একটু জোড়ে চাপলেই বেশি মজা পায় মেয়েরা।
২/ ছোট ব্রেস্ট সাধারনত খুবই সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট বেশি জোড়ে না টিপে হাতে পুরোটা নিয়ে আস্তে আস্তে চাপলে মেয়েরা বেশি মজা পায়। এছাড়া হাতের তালু এবং আঙ্গুল দিয়ে নিপল আদর করুন। এবং সামান্য টেনে ছেড়ে ঝাকি দিন।
৩/ একটু ঝোলানো ব্রেস্ট গুলো সবচেয়ে কম সেন্সিটিভ হয়। এসব ব্রেস্ট আদর করার জন্য চিত করে শুইয়ে নেওয়াই ভাল।
ব্রেস্টে বিভিন্ন ধরনের স্পর্শ সেক্সকে অনেক বেশি রঙ্গিন করে তোলে। এরকম কিছু স্পর্শের কথা বলা হল।

১/ নিপল স্পর্শ না করে ব্রেস্টের চার দিকে হাল্কা আঙ্গুল চালান। ব্রেস্টের নিচের জায়গায় হাত ঘষুন। গলার নিচে কিস করুন। ব্রেস্টের চার পাশ লিক করুন। তার ব্রেস্টের সাথে আপনার বুক ঘষুন। এগুলো মেয়েদের জন্য অনেক জোড়ালো সেক্স টিজ।
২/ নিপল সাক করুন। কিন্তু প্রথমেই খুব জোড়ে নয়। আস্তে আস্তে জিহবা ঘুরিয়ে। হালকা করে কিস দিন নিপলে। আঙ্গুল তার মুখে নিয়ে ভিজিয়ে তার নিপলেই আবার লাগাতে পারেন। এতে সে অনেক বেশি টার্ন অন হয়ে পরবে। বেশ কিছুক্ষন আস্তে আস্তে সাক করুন ব্রেস্ট। সে পাগল হয়ে গেলে তবেই জোড়ে করবেন।
৩/ নিপল আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরান, টুইস্ট করুন। নিপল ভিতরের দিকে হাল্কা চাপ দিন। এরপর কিছুটা জোরে চাপুন ব্রেস্ট। নিপল মুখে নিয়ে জোরে সাক করুন। ভালবাসুন তার ব্রেস্টকে।
আপনার পার্টনারের সঙ্গে যৌন মিলনকে মধুর করতে হলে আপনাকে চারটে নিয়ম মেনে চলতে হবে৷ আপনি যদি এই চারটে নিয়মকে পুঙ্খানুপুঙ্খ ভাবে মেনে পার্টনারের সঙ্গে শারীরিক ভাবে মিলিত হন তাহলে আপনি প্রকৃত অর্থে সহবাসের সুখ লাভ করবেন৷ ‘দ্য ফোর সিক্রেটস অফ আমাজিং সেক্স’ এই গ্রন্থে লেখক জর্জিয়া ফস্টার এবং বেভারলি এনি ফস্টার চারটে নিয়মের কথা বলেছেন৷ তাদের মতে যৌন মিলনের আগে শরীরের তুলনায় মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নেওয়াটা জরুরি৷ মানসিক ভাবে আপনি যদি যৌন মিলনের জন্য তৈরি থাকেন তাহলেই আপনি এর চরম সুখ লাভ করতে পারবেন৷ যৌন মিলনের জন্য চারটে গোপণ তথ্যের প্রথমটা হল : সিডাকশান: বেশীরভাগ মানুষই মনে করে যৌন মিলনের আগে নিজেদের যৌন উত্তেজনা বাড়াতে হবে৷ না সেটা একেবারেই ভুল ধারনা৷ আগে মনে প্রাণে যৌন চেতনা জাগান৷ যৌন মিলনের আগে মানসিক ভাবে প্রস্তুতি নিন৷ আপনি কখনই ভাববেন না আপনার পার্টনারের যৌন
উত্তেজনা নিমেষেই বেড়ে যাবে৷ মানসিক ভাবে অনুভব করার পরেই এটা বাড়ানো সম্ভব৷ সেনসেশান: যৌন মিলনের ক্ষেত্রে সিক্সসেনস একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়৷ সেক্ষেত্রে আপনি এবং আপনার পার্টনার উভয়েরই ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়কে জাগ্রত করতে হবে৷ কারণ যৌন মিলনের সময়ে প্রচুর এনার্জীর প্রয়োজন জয়৷ এনার্জী লাভের জন্য ষষ্ট ইন্দ্রিয়কে জাগানো জরুরি৷ সারেন্ডার: তৃতীয় চাবিকাঠিটা হল নিরাপত্তা৷ যৌন মিলনের সময় আপনি যদি নিশ্চিন্তে আপনার পার্টনারের কাছে নিজেকে সপে দিতে পারেন তাহলেই আপনার যৌন মিলন সফল হবে৷ এর জন্য পার্টনারের কাছে আপনি যে নিরাপদ রয়েছে সেই মানসিক ভাবনাটা থাকা জরুরি৷ রিফ্লেকশান: আপনি যদি প্রথম তিনটে নিয়্ম ভ্রুনাক্ষরে পালন করে তাহলে আপনি আপনার অভিজ্ঞতাতেই এর প্রতিবিম্বটা খুঁজে পাবেন৷ পুণরায় যৌন মিলনের আগ্রহ আপনার মনে জাগবে৷

জেনে নিন মেয়েদের মাসিক সমস্যার স্থায়ী প্রতিকার! (ভিডিও সহ)


আমার বয়স ১৯ ।-তিন মাস পর মাসিক হচ্ছে। আমি দুজন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞকে দেখিয়েছি। প্রথম জন তিন মাস আয়রন জিফক্স খেতে বলেছিলেন এবং দুই মাস খাওয়ার পর মাসিক হয় এবং পরের মাসেও হয়, তাই আর ওষুধ খাইনি।
কিন্তু এর পর থেকে আবার সমস্যা হয়। দ্বিতীয়বার আরেকজন বিশেষজ্ঞকে দেখালে তিনি আমাকে আল্ট্রাসনোগ্রাফ, রক্ত পরীক্ষা করিয়ে কোনো সমস্যা পাননি। তিনি আমাকে সাত দিন নরকুলেট খেতে বলেন। খাওয়ার পর মাসিক হয় এবং পরের মাস থেকে আবার সমস্যা দেখা দেয়। ওষুধ খেলে মাসিক হয়।আমি এর স্থায়ী সমাধান চাই। আমার মাসিক হওয়ার আগে বা পরে কোনো ব্যথা বা অসুস্থতা অনুভব করি না। আগে মাসিক সাত দিন হতো, এখন চার দিন হয়। খুব বেশি রক্ত যায় না। কিছুতেই স্বস্তি পাচ্ছি না। আপনি সমাধান দিয়ে আমার মানসিক কষ্ট দূর করবেন আশা করি।

পরামর্শ: মাসিক হচ্ছে তোমার অনিয়মিত ।সাধারণ সমস্যার এটা মেয়েদের। চিঠিতে তোমার ওজন ও উচ্চতা লেখনি। অনিয়মিত মাসিকের সঙ্গে স্থূলতার একটা সম্পর্ক রয়েছে। আয়রন ট্যাবলেট মাসিক নিয়মিত করার ওষুধ নয়। ট্যাবলেট নরকুলেট খেলে শুধু ওই মাসেই তোমার উইথড্রল ব্লিডিং হবে, কিন্তু এটা কোনো স্থায়ী সমাধান দেবে না। তোমার রক্তের কী পরীক্ষা করিয়েছে তাও জানাওনি। রক্তে হরমোনের মাত্রা পরীক্ষা করা জরুরি। ওজন বেশি থাকলে ওজনও কমাতে হবে। হরমোন পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী চিকিত্সা নিলে স্থায়ী সমাধান পাবে বলে আশা করি।যোগাযোগ করতে পারো তুমি স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ সঙ্গেও ।

নারীকে হট বা সেক্সি বললে যা মনে করে!


কোনো নারীকে হট বা সেক্সি বলাটা তার প্রতি পুরুষের ব্যাপক আগ্রহের প্রকাশ। ওই নারীর প্রতি যৌন লালসার তীব্র প্রকাশ হিসেবেও বিবেচনা করা হয় এমন মন্তব্যকে। কাজেই ছেলেদের মুখে এসব কথাকে আক্রমণাত্মক দৃষ্টিভঙ্গিতেই দেখা হয়। আবার পুরুষদের প্রতি একই মন্তব্য ছুড়ে দিলে তা বিপরীত অর্থ তৈরি করে।
এ মন্তব্যটিকে আক্রমণাত্মক বলে মনে করা হয় না। হট বা সেক্সি এখন শুধু মেয়েদেরই নয়, ছেলেদেরও বলা হয়।বিজ্ঞাপনের চাহিদা বা সিনেমায় নারীদের হট বা সেক্সি বলা প্রচলিত।
তাই বলে একজন পুরুষের পক্ষ থেকে হট বা সেক্সি মন্তব্য কোনো পবিত্র বা সৎ ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ নয়। কাজেই একটি মেয়েকে দেখে তার প্রেমে পড়ে যাওয়া বা তার সাথে ভালোবাসার সম্পর্কে জড়ানোর সাথে এ মন্তব্য সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়।
ছেলেরা কিন্তু মেয়েদের নিয়ে শুধু লোলুপ দৃষ্টি নিয়েই মন্তব্য করেন না। তাদের চোখে শুধু প্রশংসা থাকতে পারে। তবে আপনার মনের মধ্যে যাই থাকুক না কেনো, এমন মন্তব্য না করাই উচিত।

যে সকল কারণে নারীরা বেশি বেশি পর্ণোগ্রাফি দেখে! (ভিডিও সহ)


১. নারীরা মনে করে সঙ্গীর সাথে বিছানায় যাবার আত্মবিশ্বাসও বাড়িয়ে দেয় পর্ণফিল্ম। তবে নারীরা বলেছেন, তাদের পুরুষ সঙ্গীরা একসাথে পর্ণফিল্ম দেখতে লজ্জা পায়। যে কারণে পর্নোগ্রাফিতে নারীদের বেশি আগ্রহ।
২. যারা পর্ণফিল্ম দেখেন সেই সব নারীরা মনে করেন পর্ণফিল্ম দেখে সঙ্গীর সাথে তারা প্রতারণা করে না। বিশ্বাস ভঙ্গের কোনো কাজেই নাকি আগ্রহ বাড়ায় না পর্ণফিল্ম।
৩. পর্ণফ্লিম দেখা বেশিরভাগ নারীরা মনে করে পর্ণফ্লিম দেখলে তাদের মধ্যে হতাশা কাজ করেনা। বেশিরভাগ নারী মনে করে পর্ণফ্লিম তাদের মনকে চাঙ্গা করে।


৪. নারীরা পর্ণফ্লিম দেখে তাদের বর্তমান ও সাবেক সঙ্গীকে অনুভব করার জন্য। এতেই তারা বেশি আনন্দ পায়।
৫. এছাড়া ৫৭ শতাংশ নারীরা একা একা পর্ণফ্লিম উপভোগ করতে আনন্দ পায়। এক্ষেত্রে যাদের বয়স ১৮ থেকে ২৪ তারা এগিয়ে আছে।

গাইনি ডাক্তারের কাছে যে বিষয়গুলো কখনোই লুকাবেন না


পিরিয়ডের অনিয়ম
অনেকেই ডাক্তারের কাছে লজ্জায় পিরিয়ডের অনিয়ম সম্পর্কে জানাতে চান না।
অনিয়মিত পিরিয়ড, দীর্ঘ সময় ধরে পিরিয়ড ইত্যাদি বিষয় গুলো ডাক্তারের কাছে বলতে লজ্জা পান বেশিরভাগ নারী। কিন্তু গাইনি ডাক্তারের কাছে অনিয়মিত পিরিয়ডের কথা এড়িয়ে যাওয়া একেবারেই উচিত না। কারণ অধিকাংশ গাইনি সমস্যাই মাসিকের উপর প্রভাব ফেলে। তাই পিরিয়ড সম্পর্কিত যে কোনো সমস্যাই ডাক্তারের সাথে খোলাখুলিভাবে আলোচনা করা উচিত।
গর্ভপাত
অনাকাঙ্খিত সন্তান নিতে না চাইলে অনেকেই গর্ভপাত করিয়ে ফেলেন। কিন্তু পরবর্তী জীবনে কোনো গাইনি সমস্যা হলে ডাক্তারকে গর্ভপাতের কথা না জানান না অনেকেই। গর্ভপাতের কারণে নানান রকমের গাইনি সমস্যা সৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও বিভিন্ন গাইনি সমস্যার সাথে গর্ভপাতের বিষয়টি সম্পর্কযূক্ত থাকতে পারে। তাই গাইনি ডাক্তারের কাছে গর্ভপাতের বিষয়টি লুকানো উচিত না একদমই।
যৌন আকাঙ্ক্ষার ঘাটতি


আপনার যদি স্বাভাবিক যৌন আকাঙ্ক্ষা না থাকে এবং এই ঘাটতি আপনি ও আপনার সঙ্গী অনুভব করতে পারেন তাহলে সেটা গাইনি ডাক্তারের সাথে আলোচনা করুন। বিষয়টি কখনই গাইনি ডাক্তারের কাছে লুকানো উচিত না। কারণ নানান গাইনি সমস্যার কারণে যৌন আকাঙ্ক্ষার ঘাটতি হতে পারে যা অবহেলা করা একদমই উচিত না।
জন্ম নিয়ন্ত্রণের পদ্ধতি
আপনি কোন পদ্ধতিতে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করেন, ঘন ঘন আই-পিল খেয়েছেন কিনা এইসব তথ্য অবশ্যই আপনার গাইনি ডাক্তারের সাথে আলোচনা করা উচিত। বিষয়টি এড়িয়ে গেলে আপনার সঠিক শারীরিক সমস্যাটি নির্ণয় করা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।
একাধিক শারীরিক সম্পর্ক
আপনি যদি একাধিক সঙ্গীর সাথে শারীরিক সম্পর্কে লিপ্ত থাকেন তাহলে সেই বিষয়টি আপনার গাইনি ডাক্তারকে বলুন। বিষয়টি লুকিয়ে গেলে আপনার গাইনি সমস্যা নির্ণয় করা সম্ভব নাও হতে পারে।
ধূমপান/নেশাদ্রব্য/মদ্যপান
আপনার যদি অতিরিক্ত মদ্যপান, ধূমপান কিংবা নেশা করার অভ্যাস থেকে থাকে তাহলে সেটা অবশ্যই আপনার ডাক্তারকে জানিয়ে দিন। কারণ এগুলোর প্রভাব আপনার গাইনি স্বাস্থ্যে পড়ে এবং বিষয়টি আপনার গাইনি ডাক্তারকে জানিয়ে দেয়া উচিত। এতে আপনার চিকিৎসা পদ্ধতি নির্বাচন করতে ডাক্তারের সুবিধা হয়।